কিভাবে অপারেশন ছাড়া, সামান্য খরচে, নির্ভয়ে এবং প্রায় সাইড ইফেক্ট বিহীন এপিডুরাল ইনজেকশনের মাধ্যমে চিরজীবনের জন্য PLID কষ্ট থেকে মুক্তি পাবেন
PLID রোগীর ক্ষেত্রে এপিডুরাল ইনজকশনের কার্যকারিতা কতদিন থাকে, কিভাবে নার্ভকে ফ্রি করে, এর সাইড ইফেক্ট আছে কিনা এবং খরচ কেমন- তা বিস্তারিত জানতে নীচের ভিডিওটি সম্পূর্ণ দেখুন:
বইপুস্তক অনুসারে প্রতি মাসে একটা করে- তিন মাসে তিনটা ইনজেকশন দিতে হয়। কিন্ত আমরা একটাই ইনজেকশন দিই এবং ব্যথা না থাকলে আর ইনজেকশনের দিই না । অনেকেই একটা ইনজেকশন দিয়ে সারাজীবন ভাল থাকেন। তবে যদি ৬ মাস বা ১ বছর পরে বা তার পরেও ব্যথা আবার আসে, সেক্ষেত্রে দ্বিতীয় ইনজেকশন দিতে হবে।
ইনজেকশন দেয়ার পর সারাজীবনও ভাল থাকতে পারে। সাধারণত ৩টি ইনজেকশনের কথা বলা হয়। কিন্তু আমরা দেখেছি একটি বা দুইটি ইনজেকশন দিলেই বেশীরভাগ ক্ষেত্রে ভাল হয়ে যায়। আর PLID হলেই ইনজেকশন দেয়া উচিৎ নয়। সঠিক রোগীকে ইনজেকশন দিলে ফলাফল ভাল পাওয়া যায়। গণহারে ইনজেকশন দেয়া যাবেনা।
কোন শারিরিক ঝুঁকি নাই কারণ, আমরা যে ইনজেকশন দিই, তা আসলে কোন নার্ভে বা রগে বা টেনডনে দেয়া হয়না। ইনজেকশন দেয়া হয় একটা ফাঁকা স্থানে যার নাম এপিডুরাল স্পেস। স্পেস অর্থ ফাঁকা জায়গা।